মঙ্গলবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৫


এক মহিলা ফোন
করে বললো -
হ্যালো পচা,
আপনার সাথে আমার
একটু দেখা করা এবং
কথা বলা দরকার
কারন আপনি আমার
এক
বাচ্চার বাবা।
কিছুটা অবাক
এবং হতবাক হয়ে
পচা বললো – ওহ মাই
গড, কি বলছেন???
আপনি তো দেখছি আমার
মান-সম্মান ধূলায়
মিশিয়ে দেবেন ...
আচ্ছা আপনি কি মাধবী?
মহিলা – না!
পচা – চৈতী? মহিলা –
না না!
পচা – মলি? মহিলা –
না না না!
পচা- পলি? মহিলা –
না না না না!
পচা – তাহলে পম্পা?
মহিলা – না....না.....
না... না...না....আহ... . . . .
::
::
::
::
::
::
::
::
::
“স্যার, আমি আপনার
ছেলের স্কুলের শিক্ষিকা....
মাইরালা পচা সত্তিই পঁচা :S

বন্ধুর গার্লফ্রেন্ড ফোন দিয়ে কাদছে।
- ভাইয়া!! ও রাগ করে ফোন অফ করে দিসে।
-- মাঝে মাঝে ঝগড়া ঝাটি তো হবেই।
মন খারাপ করার কিছু নাই। তোমার বড়
আপু কেমন আছে??
- জানিনা। কিন্তু ও বলসে ও মরে যাবে।
একগাদা ট্যাবলেট কিনসে খাওয়ার
জন্যে।
চোখ বড় করে পাশের বেডের ফ্রেন্ডের
দিকে তাকালাম। মোবাইল
লাউডে আছে; দোস্তও শুনছে সব।
এই
কথা শুনে পকেট থেকে বিশটা সিভিট বের করে হাসলো।
আমিও কন্ঠে তেল ঢাললাম্
-- হুম। দেখলাম বিশটা ট্যাবলেট
কিনসে।
কিজন্যে কিনসে তা তো জানি না।
এখন বুঝলাম।
- ভাইয়া! আপনি ওকে ঠেকান! ও
মরে যাবে!!
-- আরে ও তোমার সাথে ঝগড়া করসে।
ওর মরে যাওয়াই উচিত!!!
মেয়ের কান্না বাড়লো।
- ভাইয়া ওকে থামান ভাইয়া। ও
মরে গেলে আমার কি হবে!??
প্রেমের গভীরতায় টাশকি খেলাম। বন্ধু আমার
আসমানে দিকে চাইয়া বুকের বাম পাশে হাত
রাইখা অভিনয় কইরা বুঝাইতেসে স্বর্গীয় প্রেম!!!
মনে মনে বন্ধুর প্রেমে ইর্ষান্বিত
হয়ে উঠলাম। ফোনে আগুন
আরো উশকে দিলাম।
-- আরে না না। ও মরবে না। টেনশন নিও না।
- ভাইয়া! আপনি বুঝতেসেন না। ওর
মোবাইলে লাস্ট কল আমার! লাস্ট মেসেজ আমার্।
ফেসবুকে লাস্ট মেসেজ
আমার্। হোয়াটস এ্যপে লাস্ট চ্যাট
হইসে আমার সাথে। এখন যদি ও
মরে যায় তাহলে আমি ফাইসা যাবো! সবাই
ভাববে আমিই
ওকে আত্নহত্যা করতে বাধ্য করসি।
তারপর কি হবে?? আমার ফাসি হবে!!
আমাকে ফাসি দিয়ে মেরে ফেলবে!!!!
ভাইয়া! প্লিজ আপনি ওরে আটকান। ও
মরে গেলে আমি ফাইসা যাবো ভাইয়া!
প্লিজ ওরে আটকান!!!
আমি মরতে চাইনা ভাইয়া!! আমার অনেক ভয়
লাগতেসে!!
ফ্রেন্ডের দিকে তাকালাম। ও
রাগে ক্ষোভে বিশটা সিভিট
একসাথেই মুখে দিসে। ও
মরে যাবে এইটা নিয়ে মেয়ের টেনশন নেই;
নিজে ফেসে যেতে পারে সেটা নিয়েই যত টেনশন!!
এটাই বোধহয় ডিজিটাল ভালবাসা !!!!

www.facebook.com/tangil.mt

●স্বামী : জানো আমার ক্ষমতা কত ?
স্ত্রী : একটু দেখাও তো।
স্বামী : ওই ট্রেনটা আসছে,
ওটাকে আমি থামিয়ে দিতে পারি।
স্ত্রী : দাও তো দেখি।
স্বামী লাল কাপড় উড়িয়ে ট্রেন
থামালেন। গার্ড ট্রেন
থেকে নেমে কারণ জানতে চাইলেন।
স্বামী : আমি স্ত্রীকে আমার
ক্ষমতা দেখাচ্ছিলাম।
এ কথা শুনে গার্ড তার
পেছনে সজোরে লাথি দিয়ে চলে গেলেন।
স্ত্রী : গার্ড তোমাকে লাথি দিল,
তুমি কিছু বললে না ?
স্বামী : আমার
ক্ষমতা আমি দেখিয়েছি,
.
.
.
.
.
.
.
.
সে তার ক্ষমতা দেখাবেনা...???

ছাত্রী কিন্তু চরম বুদ্ধিমতী!!!! ক্লাসে বাংলা ২য় পত্রের শিক্ষক নাদু মিয়া,, ১নাম্বার ছাত্রী টুনটুনিকে প্রশ্ন করছেন : নাদু স্যার : এই টুনটুনি তুই বলতো পৃথিবীতে সবচেয়ে চালাক প্রাণী কোনটি ????? | | টুনটুনি : স্যার আপনার কান্ডঙ্গান বলতে কিছু নাই??? আমি সামনে এস এস সি দেবো । আর আপনি ক্লাস টু এর প্রশ্ন করলেন ?!! ছিঃ ছিঃ ছিঃ স্যার । | | নাদু স্যার : প্যাচাল কম মেরে আগে উওর দে ??? | | টুনটুনি : ওকে স্যার । পৃথিবীতে সবচেয়ে চালাক প্রাণী হচ্ছে গরু । | | নাদু স্যার : হায় খোদা ! এইটা কেমনে সম্ভব । ওকে ব্যখ্যা দে ??? | | টুনটুনি : ব্যখ্যা তো আরও সহজ । বাংলা ২য় পত্রে প্রবাদ আছে...... | | | | | | | | | অতি চালাকের গলায় দড়ি । দেখেন না বেশিরবাগ গরুর গলায় দড়ি থাকে । সুতরাং গরুই সবচেয়ে চালাক প্রাণী {প্রমাণিত} !!! | স্যার তো পুরাই গর্বিত তার ছাত্রীকে নিয়ে !! #tangil.mt



●এক মেয়ে বিয়ে করল টেক্সি ড্রাইভারকে। বিয়ের পর দিন তার বান্ধবী আসল বেরাতে। এসে দেখল মেয়েটি তার ঠোটে সবুজ রং এর লিপষ্টিক দিয়েছে। বান্ধবী অবাক হয়ে প্রশ্ন করল, "বিয়ের সময় সবাই লাল রং এর লিপষ্টিক ব্যবহার করে, তুই সবুজ রং এর লিপষ্টিক দিলি কেন?" মেয়েটি বলল, . . . . . . . . . . আর বলিস না, আমার বর হচ্ছে টেক্সি ড্রাইভার। লাল রং দেখলেই থেমে যায়!!!!